Visa Copy Success Story

Visa Copy Sucess Story

Visa Copy Success Story

কানাডায় চাকরির জন্য আবেদন করতে চান???

জী হ্যাঁ আপনি ভুল দেখছেন না বা শুনছেন না!!!

তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে এখন আপনি ঘরে বসেই কানাডার নামিদামি বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করতে পারেন!!! ধৈর্য ধরে পড়ে দেখুন!

বাংলাদেশের বিডিজবসের নাম আমরা জানলেও হয়তো অনেকেই কানাডার জবব্যাঙ্ক এর কথা জানেন না। যে প্রক্রিয়ায় আপনি বিডিজবসে আবেদনের মাধ্যমে বাংলাদেশে চাকরি পেতে পারেন একই প্রক্রিয়ায় অনলাইনে কানাডায় চাকরির জন্য আবেদন করে চাকরি পেতে পারেন।

অনেকেই ভাবতে পারেন সবাই আবেদন করবে তাহলে আমার আবেদন করে লাভ হবে কি? একটু চিন্তা করে দেখুন বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য প্রত্যেক বছর ২৩ হাজার আসনের জন্য ৪-৭লাখ শিক্ষার্থী আবেদন করে। সবাই যদি মনে করত আবেদন করে কি হবে তাহলে ২৩ হাজার সিট কিন্তু খালি থাকতো। একটু ভেবে দেখুন আপনার মত করে সবাই যদি ভাবে আবেদন করে কি হবে তাহলে ওই পদ গুলো খালি থাকাই স্বাভাবিক। একই প্রক্রিয়ায় প্রত্যেক বছর লাখ লাখ পদ খালি থাকে কানাডায়। আপনি বিশ্বাস করুন বা না করুন এটাই সত্য কথা প্রত্যেক বছর লাখ লাখ পদ খালি থাকে কানাডায়।

আবার এক প্রজাতির অতি শিক্ষিত লোকজন আছে যারা ফেসবুক, ইউটিউব ও বিভিন্ন মাধ্যম গরম করার জন্য আপনাকে বলবে কানাডায় কখনোই চাকরি পাওয়া যায়না, ওয়ার্ক পারমিট হয় না কিংবা ভিসা হয় না। এটা একটি সোনার হরিণ এর পেছনে দৌড়ায় লাভ নাই। চাকরি নামক সোনার হরিণ বাংলাদেশসহ বিশ্বের যেকোন দেশে একই রকম! এর জন্য চেষ্টা করতে হয় ঘরে বসে facebook-youtube গরম করলে কেউ আপনাকে চাকরি দিয়ে যাবে না। তার জন্য একটা প্রক্রিয়া আছে সেটা অনুসরণ করতে হবে। অনেকেই বলবে জীবনে চোখে দেখছেন কানাডা ওয়ার্ক পারমিট বা ভিসা?? এদেরকে উত্তর দিতে রুচি হয় না!!! শুধু এটাই বলব যদি কানাডার ভিসা না হয় তাহলে বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ অধিদপ্তর এ সাম্প্রতিক চালু হওয়া ওয়ানস্টপ সেন্টারে আপনি নিজে নিজেই যে ম্যানপাওয়ার কার্ড করতে পারবেন কোন রিক্রুটিং এজেন্সি ছাড়াই ২১ টি দেশের জন্য সেখানে এক নাম্বার দেশটির নাম কানাডা!! কেন??? বিরূপ মন্তব্য করার আগে ভেবে দেখবেন!!

অনেকেই বলবেন ভাই এই সমস্ত গালভরা বুলি দিয়ে মানুষকে উল্টা পাল্টা বোঝাচ্ছেন কেন?? উত্তর টা এখানে দিয়ে রাখি আমরা কোন উল্টাপাল্টা বোঝাচ্ছি না। আমরা এখানে আপনাকে কোন মিথ্যা তথ্য বা আশ্বাস দিচ্ছি না যেটা সত্য সেটাই দিচ্ছি। একটু ভেবে দেখবেন বাংলাদেশের লাখ লাখ বেকার যুবক আছেন যারা প্রত্যেকদিন bd.job সহ অন্যান্য চাকরির ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চাকুরীর আবেদন করেন। কেন করেন? অনেকেই তো প্রত্যেকদিন দু'চারটা করে আবেদন করছেন কিন্তু চাকরিতো পাচ্ছেন না!!! এখন আপনি আমাদেরকে বলুন বিডিজবসে লাখ লাখ লোক চাকরির আবেদন করে যদি চাকরি না পায় তাহলে আপনি কেন ধরে নিচ্ছেন কানাডায় আবেদন করার সাথে সাথেই আপনার চাকরি হয়ে যাবে??? আমাদের দেশের সমস্যাটাই এখানে। দেশে আপনি কিছুই করতে পারছেন না আপনাকে একটা ইন্টারভিউ এর জন্য কোন কোম্পানি ডাকছে না অথচ আপনি মনে করছেন বিদেশে একটা চাকরির জন্য আবেদন করলে সাথে সাথেই আপনি পেয়ে যাবেন। বিষয়টা এরকম না। চাকরি পেতে হলে একটা নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ধৈর্যের সাথে চেষ্টা করে যেতে হয়। যারা ধৈর্যের সাথে চেষ্টা করে তাদের কিন্তু বাংলাদেশে চাকরি যেমন হয় বিদেশেও চাকরি হয়। যারা নিজেরা চেষ্টা করে কানাডায় চাকরি জোগাড় করে গিয়েছেন তাদের দুই একজনের ইন্টারভিউ দেখবেন কতটা সাধনার পর তারা সফল হয়েছেন। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে একবার পরীক্ষা দিয়ে সরকারি চাকরি পেয়ে গেছেন এই সংখ্যাটা খুবই কম বেশিরভাগকেই একাধিকবার পরীক্ষা দিয়ে নিজের জায়গা করে নিতে হয়েছে। আপনি যদি মনে করেন কানাডায় একটি আবেদন করেই আপনি চাকরি পেয়ে যাবেন তাহলে আপনি অন্য দুনিয়ায় বাস করতেছেন।

এখন আপনি বলতে পারেন, তাহলে আমাকে কি করতে হবে??? বিষয়টা খুবই সহজ!!! তথ্য প্রযুক্তির মিনিমাম জ্ঞান এবং সময় থাকলে আপনি নিজে নিজেই করে ফেলতে পারবেন। প্রয়োজনীয় জ্ঞান রিসোর্স ও সময় না থাকলে কারো সহযোগিতা নিতে হবে। আপনাকে ক্যানাডিয়ান ফরমেটে একটি সিভি এবং কভার লেটার তৈরি করতে হবে তারপর বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গিয়ে চাকরির জন্য আবেদন করতে হবে। নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে চেষ্টা করে গেলে চাকরি পেতে খুব বেশি বেগ পেতে হবে না। সমস্যাটা হচ্ছে দু'চারটা আবেদন করার পর আপনার আগ্রহ বা সময় কোনটাই থাকবে না। অর্থাৎ আপনি হতাশাগ্রস্তদের দলে নিজের নাম লিখে ফেলবেন।

যদি নিজের নাম হতাশাগ্রস্থদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে না চান তাহলে এমন কাউকে দায়িত্ব দিতে হবে যে নিরবিচ্ছিন্নভাবে আপনার হয়ে একটার পর একটা আবেদন করে যাবে। যতক্ষণ পর্যন্ত ইন্টারভিউর ডাক না আসে অথবা চাকরি না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আবেদন করেই যাবে। কানাডা আমেরিকা এবং লন্ডনভিত্তিক কিছু প্রতিষ্ঠান এই সার্ভিসটা দিয়ে থাকে যেটা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। কারণ তারা এটা ম্যানুয়ালি করে। অর্থাৎ একটি একটি করে আবেদন করে যেটা কোন মানুষকে করতে হয়। এই কাজটি অত্যন্ত বিরক্তিকর, একঘেয়ে এবং হতাশাজনক। সে কারণেই আমরা এই প্রক্রিয়াটিকে ইতিমধ্যে অটমেশন করে ফেলেছি। অর্থাৎ আপনার তথ্য আমাদের সফটওয়্যারকে দিলে সে নিজে নিজেই সেটা প্রসেস করে প্রত্যেকদিন আপনার পক্ষে একটার পর একটা আবেদন করে দেবে। অর্থাৎ যে কাজটি আপনি করতেন অথবা আপনার পক্ষে আমরা করতাম সেটি এখন সফটওয়্যার করবে। যে কারণে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে কম এবং কাজ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে অধিক। খেয়াল করে দেখবেন আমরা কিন্তু বলছি না যে কাজ হবেই!!! বলছি হওয়ার সম্ভাবনা আছে!!! সম্ভাবনা আছে আর হবেই দুটোর মধ্যে অনেক পার্থক্য!!!

আপনার যদি মনে হয় আপনার কানাডায় চাকরি পাওয়ার প্রয়োজনীয় যোগ্যতা আছে, শুধুমাত্র তাহলেই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আপনি যদি মনে করেন আপনার যোগ্যতা নেই তাহলে যোগাযোগ করার প্রয়োজন নেই।

❎ লক্ষণীয়ঃ

____

বিস্তারিত এই পোস্টেই দেয়া আছে। এর বাহিরে জানতে চাইলে এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে What's App or ZOOM/ Hotline এ কথা বলুন। অথবা ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।

☑️ CONTACT

-----------------------

Center for Immigration Services - CIS Lawyers

▪️House 05, Road 09, Sector 10, Uttara,

▪️Hotline +8809613-363636

▪️What's app: 01632666333/01632787878

▪️Group Discussion: https://www.facebook.com/groups/CiSLawyers/